A unique collection of Duas mentioned in the Quran. With Bengali translation, commentary, and audio
advertisement
App Information
Version
Update
Apr 09, 2024
Developer
Category
Google Play ID
Installs
50,000+
App Names
App Description
বিভিন্ন ফন্টের আরবী আয়াত, সহজ-সাবলীল বাংলা অনুবাদ, তাফসীর, তাজভীদ কালার, প্রতিটি শব্দের আলাদা আলাদা অর্থ ও অডিও উচ্চারণ এবং একাধিক কারীর তেলাওয়াত সহ আল কুরআনের দু‘আ সমূহের এক অন্যন্য সংকলন।
আমরা যত তেলাওয়াত-যিকির করি তার মূল আবেদনই হচ্ছে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা। তাই দু‘আ হচ্ছে সকল ইবাদতের মূল। রসূল সা. বলেন,
إِنَّ الدُّعَاءَ هُوَ الْعِبَادَةُ
অর্থ: নিশ্চয় দু‘আই হচ্ছে ইবাদত [মুসনাদে আহমদ : ১৮৩৮৬ সনদ সহীহ]।
আল্লাহ তায়ালাও কুরআনের বিভিন্ন জায়গায় তাঁর কাছে দু‘আ করতে আদেশ করেছেন। তার কাছে কি ভাষায় দু‘আ করতে হবে, কিভাবে দু‘আ করতে হবে- তার নিয়ম-নীতি শিক্ষা দিয়েছেন। পাশাপাশি এ কথাও বলেছেন, দু‘আ থেকে বিমুখ হওয়া জাহান্নামে যাওয়ার কারণ। আল্লাহ তায়ালা বলেন,
{وَقَالَ رَبُّكُمُ ادْعُونِي أَسْتَجِبْ لَكُمْ إِنَّ الَّذِينَ يَسْتَكْبِرُونَ عَنْ عِبَادَتِي سَيَدْخُلُونَ جَهَنَّمَ دَاخِرِينَ} [غافر: 60]
অর্থ: তোমাদের পালনকর্তা বলেন, তেমরা আমাকে ডাক, আমি সাড়া দেব। যারা আমার এবাদতে অহংকার করে তারা সত্বরই জাহান্নামে দাখিল হবে লাঞ্ছিত হয়ে। [সূরা গফির: ৬০]
অপর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন,
{ادْعُوا رَبَّكُمْ تَضَرُّعًا وَخُفْيَةً إِنَّهُ لَا يُحِبُّ الْمُعْتَدِينَ} [الأعراف: 55]
অর্থ: তোমরা স্বীয় প্রতিপালককে ডাক, কাকুতি-মিনতি করে এবং সংগোপনে। তিনি সীমা অতিক্রমকারীদেরকে পছন্দ করেন না। [সূরা আরাফ: ৫৫]
এ জন্য দু‘আ মুমিনের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অনুষঙ্গ। যা ব্যতীত মুমিনের ঈমানী জীবন পূর্নাঙ্গতা লাভ করে না। স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা এবং তার প্রিয় রসূল সা. আমাদেরকে অসংখ্য দু‘আ শিখিয়ে গিয়েছেন এবং সে সব দু‘আ আমাদেরকে পাঠ করতে বলেছেন। এর পাশাপাশি আল্লাহওয়ালা বুজুর্গদের থেকেও অনেক দু‘আ বর্ণিত আছে।
আমরা এ সব দু‘আই করতে পারি এবং নিজেদের পক্ষ থেকেও যে কোন বৈধ বিষয়ে নিজের ভাষায় দু‘আ করতে পরি। তবে এতে কোন সন্দেহ নেই যে, এ সকল দু‘আর মধ্যে মান ও আবেদনের বিচারে সবচেয়ে উত্তম ও উৎকৃষ্ট দু‘আ হচ্ছে কুরআনের দু‘আ। যিনি দুআ করতে বলেছেন, যার কাছে আমরা প্রার্থনা করবো দু‘আ যদি হয় তার শেখানো, তার ভাষায়, তার বলে দেওয়া বচনে- এর চেয়ে উত্তম দু‘আ আর কি হতে পারে?
আমরা যত তেলাওয়াত-যিকির করি তার মূল আবেদনই হচ্ছে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা। তাই দু‘আ হচ্ছে সকল ইবাদতের মূল। রসূল সা. বলেন,
إِنَّ الدُّعَاءَ هُوَ الْعِبَادَةُ
অর্থ: নিশ্চয় দু‘আই হচ্ছে ইবাদত [মুসনাদে আহমদ : ১৮৩৮৬ সনদ সহীহ]।
আল্লাহ তায়ালাও কুরআনের বিভিন্ন জায়গায় তাঁর কাছে দু‘আ করতে আদেশ করেছেন। তার কাছে কি ভাষায় দু‘আ করতে হবে, কিভাবে দু‘আ করতে হবে- তার নিয়ম-নীতি শিক্ষা দিয়েছেন। পাশাপাশি এ কথাও বলেছেন, দু‘আ থেকে বিমুখ হওয়া জাহান্নামে যাওয়ার কারণ। আল্লাহ তায়ালা বলেন,
{وَقَالَ رَبُّكُمُ ادْعُونِي أَسْتَجِبْ لَكُمْ إِنَّ الَّذِينَ يَسْتَكْبِرُونَ عَنْ عِبَادَتِي سَيَدْخُلُونَ جَهَنَّمَ دَاخِرِينَ} [غافر: 60]
অর্থ: তোমাদের পালনকর্তা বলেন, তেমরা আমাকে ডাক, আমি সাড়া দেব। যারা আমার এবাদতে অহংকার করে তারা সত্বরই জাহান্নামে দাখিল হবে লাঞ্ছিত হয়ে। [সূরা গফির: ৬০]
অপর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন,
{ادْعُوا رَبَّكُمْ تَضَرُّعًا وَخُفْيَةً إِنَّهُ لَا يُحِبُّ الْمُعْتَدِينَ} [الأعراف: 55]
অর্থ: তোমরা স্বীয় প্রতিপালককে ডাক, কাকুতি-মিনতি করে এবং সংগোপনে। তিনি সীমা অতিক্রমকারীদেরকে পছন্দ করেন না। [সূরা আরাফ: ৫৫]
এ জন্য দু‘আ মুমিনের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অনুষঙ্গ। যা ব্যতীত মুমিনের ঈমানী জীবন পূর্নাঙ্গতা লাভ করে না। স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা এবং তার প্রিয় রসূল সা. আমাদেরকে অসংখ্য দু‘আ শিখিয়ে গিয়েছেন এবং সে সব দু‘আ আমাদেরকে পাঠ করতে বলেছেন। এর পাশাপাশি আল্লাহওয়ালা বুজুর্গদের থেকেও অনেক দু‘আ বর্ণিত আছে।
আমরা এ সব দু‘আই করতে পারি এবং নিজেদের পক্ষ থেকেও যে কোন বৈধ বিষয়ে নিজের ভাষায় দু‘আ করতে পরি। তবে এতে কোন সন্দেহ নেই যে, এ সকল দু‘আর মধ্যে মান ও আবেদনের বিচারে সবচেয়ে উত্তম ও উৎকৃষ্ট দু‘আ হচ্ছে কুরআনের দু‘আ। যিনি দুআ করতে বলেছেন, যার কাছে আমরা প্রার্থনা করবো দু‘আ যদি হয় তার শেখানো, তার ভাষায়, তার বলে দেওয়া বচনে- এর চেয়ে উত্তম দু‘আ আর কি হতে পারে?
Read more